• ২৩ আশ্বিন ১৪৩২, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Durga Pujo

রাজ্য

Pujo Restrictions: এবারও পুজো মণ্ডপে বহাল 'নো এন্ট্রি'

এবারও পুজো মণ্ডপগুলোতে বহাল থাকছে নো এন্ট্রি। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে এমনটাই জানাল রাজ্য সরকার। রাজ্যের দাবি, গত বছর আদালতের রায় এবারও বহাল থাকবে। উল্লেখ্য, রাজ্যে করোনা বিধিনিষেধ ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। পুজোর দিনগুলিতে নৈশ কার্ফু শিথিল থাকবে। তবে লোকাল ট্রেন এখনই চলবে না বলেও জানানো হয়েছে।তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা এখনও উড়িয়ে দেননি চিকিৎসকরা। ফলে করোনাবিধি মেনে যাতে এবারও দুর্গাপুজো হয়, সেই জন্য কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের থেকে পরামর্শ চায় কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার আদালতে অ্যাডভোকেট জেনারেল জানান, এবারের পুজো মণ্ডপে নো এন্ট্রি বহাল থাকছে। ২০২০-তে কলকাতা হাইকোর্ট যে নির্দেশিকা দিয়েছিল তা মেনেই পুজো হবে। সমস্ত কোভিডবিধি মেনেই পুজো হবে। কেন্দ্র আগেই বলেছে, উৎসব হোক। তবে নিয়ম মেনে। আদালতে রাজ্যের দাবি সেটাই হবে। আদালতে অ্যাডভোকেট জেনারেল আরও জানান, পুজো কর্তৃপক্ষকে তালিকা দিয়ে জানিয়ে দিতে হবে তাঁদের কোন কোন স্বেচ্ছাসেবক পুজোর সঙ্গে যুক্ত থাকবেন। বড় পুজোর ক্ষেত্রে ২৫ জন এবং ছোট পুজোর ক্ষেত্রে ১২ জন স্বেচ্ছাসেবকের তালিকা তৈরি করতে হবে। বৃহস্পতিবার নবান্ন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, অক্টোবরে রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নৈশ কার্ফু বহাল থাকবে। তবে ছাড় দেওয়া হয়েছে পুজোর দিনগুলিতে। ১০ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত রাতে যান চলাচল ও মানুষের যাতায়াতে কোনও নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। ফলে রাত জেগে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে প্রতিমা দর্শন করতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

অক্টোবর ০১, ২০২১
বিনোদুনিয়া

Khuti Pujo : ইস্ট বেলেঘাটা জনকল্যাণ সঙ্ঘের খুঁটিপুজো

মায়ের আগমনী হতে বেশি দেরি নেই আর। এবার দুর্গাপুজো শুরু ১১ অক্টোবর। গতবছর করোনার প্রকোপ এতটাই বেশি ছিল যে প্রথমবার সেইভাবে পুজোটা উপভোগই করা গেল না। এই বছরও পরিস্থিতি সেরকম ভাল না। তবুও মানুষ আশাবাদী পুজোর আগে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এইবছর দুর্গাপুজো উপলক্ষে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু ক্লাবের খুঁটিপুজো হয়ে গেছে। তারা ধীরে ধীরে পুজোর প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। আরও পড়ুনঃ আমি খুব বেশি ফুডি : দেবারতিবিভিন্ন ক্লাবের মতো ইস্ট বেলেঘাটা জনকল্যাণ সঙ্ঘেরও খুঁটিপুজো হয়ে গেল। খুঁটিপুজোতে পরেশ পাল জানান,ফোরামের যা নিয়ম আছে, রাজ্য সরকারের যা নিয়ম আছে সব নিয়ম মেনে, আইন-শৃঙ্খলা মেনেই আমরা পুজো করবো। সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে তিনি জানালেন,সবাই যেন মাস্ক পরে ও স্যানিটাইজার নিয়ে পুজো দেখতে আসে। সবাই যেন মায়ের কাছে বলে আমরা যেন জেন করোনা থেকে মুক্তি পাই। করোনাকে ধ্বংস করে তুমি নতুন শহর নিয়ে আসো। আরও পড়ুনঃ দুধের স্বাদ ঘোলে মিটল দীপক খাবরার, প্রথম ভারতীয় হিসেবে যাচ্ছেন অলিম্পিকেখুঁটিপুজোতে উপস্থিত ছিলেন এলাকার মানুষ। এছাড়া অতিথিদের মধ্যে ছিলেন বিখ্যাত তবলিয়া মল্লার ঘোষ, প্রখ্যাত অভিনেত্রী সঙ্গীতা সিনহা প্রমুখ।

জুলাই ১৪, ২০২১
রাজনীতি

বর্ধমানে জেপি নাড্ডার ঠাসা কর্মসূচি, নিরাপত্তায় কড়াকড়ি

একদিনের সফরে আজ রাজ্যে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। তাঁর সফর নিয়ে সতর্ক বর্ধমান জেলা পুলিশ-প্রশাসন। এর আগে ডায়মন্ড হারবারে জনসভায় যাওয়ার পথে জেপি নাড্ডার কনভয়ে হামলা হয়েছিল। অভিযোগের তীর ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস সেই অভিযোগ অস্বীকার করে। নাড্ডার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ায় সমালোচনার ঝড় বয়ে চলে দেশজুড়ে। রাজ্যপাল রিপোর্ট দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারকে। নাড্ডার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আইপিএসদের নিয়ে কেন্দ্র -রাজ্য টানাটানি চলে।শনিবারের দিনের বঙ্গ সফরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে। বিজেপি কর্মীরাও সতর্ক। বিজেপি সভাপতির বেশিরভাগ যাতায়াত কর্মসূচি রাখা হয়েছে হেলিকপ্টারে। নিরাপত্তাজনিত কারণে আকাশ পথে তিনি যাতায়াত করবেন বলেই সূত্রের খবর। ফের যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেদিকে নজর রেখে তাঁর এদিনের কর্মসূচি তৈরি করা হয়েছে।জেপি নাড্ডা প্রথমে এগারোটা নাগাদ নামবেন অন্ডালের কাজি নজরুল ইসলাম বিমানবন্দরে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে উড়ে যাবেন কাটোয়ায়। ১১টা ৪০ মিনিটে জগদানন্দপুরে রাধা গোবিন্দ মন্দিরে পুজো দেবেন। ১১টা ৫০ মিনিটে ওই গ্রামেই কৃষক সুরক্ষা সভায় অংশ নেবেন। দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে বাড়ি বাড়ি মুষ্টি ভিক্ষার চাল সংগ্রহ করবেন। জগদানন্দপুরে কৃষকের বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজন সারবেন। সেখান থেকে কপ্টারে উড়ে বর্ধমানে হেলিপ্যাডে নামবেন।বিকেল ৩টা ৫ মিনিট নাগাদ শহরের অধিষ্ঠাত্রী দেবি সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দেবেন। দর্শণ ও পুজো সেরে বর্ধমান শহরে রোড শো করবেন। বীরহাটা থেকে শুরু হয়ে কার্জনগেটে রোড শো শেষ হবে। বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে সাংবাদিকদের সঙ্গে মিলিত হবেন। ৭ টা নাগাদ ফিরে যাবেন অন্ডাল বিমানবন্দরে।

জানুয়ারি ০৯, ২০২১
উৎসব

অতিমারীর খারাপ প্রভাব থেকে সকলকে রক্ষা করুক আনন্দ উৎসব , টুইট রাজ্যপালের

সকলকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়ে টুইট করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। ্তিনি টুইটে আরও লেখেন , এই মহাপর্ব মন্দের উপরে ভালোর জয় এবং অসত্যের উপরে সত্যের জয়কে চিহ্নিত করে। এই আনন্দ উৎসব অতিমারীর খারাপ প্রভাবের হাত থেকে সকলকে রক্ষা করুক। আরও পড়ুনঃ মহাষ্টমীতে ঢাকের তালে জমিয়ে নাচলেন নুসরত আমাদের সকলের জন্য নিয়ে আসুক শান্তি, সমৃদ্ধি, এবং সুখ। এর আগেও তিনি পুজো্র মধ্যে টুইট করে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, রবিবারের সকালেই তিথি অনুযায়ী বিজয়া দশমী পড়ে গিয়েছে। তারপরই তাঁর টুইটটি করেন রাজ্যপাল।

অক্টোবর ২৫, ২০২০
উৎসব

সামর্থ্য নাই থাকুক, ইচ্ছেটাই সব , এই ভাবনাকেই ফুটিয়ে তুলেছে হাতিবাগানের নবীন পল্লি

সামর্থ্য নাই থাকুক, ইচ্ছেটাই সব, এই আপ্তবাক্যকে সম্বল করেই এবার পুজো করছে হাতিবাগানের নবীন পল্লি। শহরের নামজাদা পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম এই পুজো। হাতিবাগানের এই পুজোয় কয়েক হাজার দর্শক সমাগম হয়। কিন্তু চলতি বছর তাতে বাধ সেঁধেছে কলকাতা হাইকোর্টের রায়। কোভিড পরিস্থিতিতে তাদের বাজেটে কাটছাঁট হয়েছে অনেকটাই। তাই সামর্থ্য না থাকলেও ইচ্ছাকেই সম্বল করে কোমর বেঁধে চলছে পুজো প্রস্তুতি। চলতি বছর থিমভাবনা ফুটিয়ে তুলেছেন শিল্পী প্রশান্ত পাল। আরও পড়ুনঃ শক্তিক্ষয় নিম্নচাপের , দূর্যোগের মেঘ কেটে গিয়ে ফিরছে পুজোর আমেজ তিনি জানান, মণ্ডপটিতে কার্যত একটি পুজো প্রাঙ্গনের রূপ দেওয়া হয়েছে। পুজোর বিভিন্ন সামগ্রীই মণ্ডপসজ্জায় কাজে লাগানো হয়েছে। লালপাড় সাদা শাড়ি, শাঁখাপলা, কুলো, দ্বারঘট দিয়ে তৈরি ফুলঘটই মণ্ডপসজ্জার মূল আকর্ষণ। এছাড়া পটচিত্রকেও নানাভাবে মণ্ডপ সজ্জায় কাজে লাগানো হয়েছে। একচালার প্রতিমাকেই তারা এবার বেছে নিয়েছেন। দেবী প্রতিমার স্নিগ্ধ রূপ সকলকে মুগ্ধ করবে বলেই আশা পুজো উদ্যোক্তাদের।আলোকসজ্জায় রয়েছে বিশেষ চমক। কাগজের ঠোঙার উপর নানা আঁকিবুঁকি করে ভিতরে আলোর বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

অক্টোবর ২৩, ২০২০
উৎসব

ভারতচক্রের পুজোয় এবার মহামারীর অন্ধকার কাটিয়ে আলোয় জেগে ওঠার কাহিনি

গত কয়েক বছর ধরে কলকাতার পুজোয় থিমের রমরমা বেড়েছে। এবার করোনা পরিস্থিতিতে পুজো অন্যরকম হতে চলেছে। দমদম পার্ক ভারতচক্রের কথাই ধরা যাক। ২০ বছরে পা দেওয়া এই পুজোর থিমে প্রতিবছরই থাকে চমক। উত্তরের যে পুজোগুলোয় প্রতি বছর ভিড় হয় , তার মধ্যে দমদম পার্ক ভারতচক্র অন্যতম। তাদের এবারের থিমে উঠে এসেছে মহামারীর অন্ধকার কাটিয়ে আলোয় জেগে ওঠার কাহিনি। থিমের নাম দেওয়া হয়েছে, দুখ জাগানিয়া। মণ্ডপ ভাবনায় উঠে এসেছে, কীভাবে সাত মাস ধরে থমকে থাকা শহর আলোর স্পর্শ পেয়ে আড়মোড়া ভেঙে জেগে উঠেছে। এই আশার আলোই রয়েছে মায়ের আগমণী বার্তায়। আরও পড়ুনঃ বাংলায় সব পুজো মণ্ডপ দর্শকশূন্য রাখতে হবে , রায় হাইকোর্টের সবারই আশা, মায়ের ত্রিশুলের আঘাতে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে এবার মিলিয়ে যাবে করোনাসুর। স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসবে জীবন। এই পুজোর থিম ভাবনা শিল্পী অনির্বাণ দাসের। দমদমের ভারতচক্রের এবারের প্রতিমা নির্মাণ করছেন শিল্পী সৌমেন পাল। আলোয় রয়েছেন প্রেমেন্দু বিকাশ চাকী, আবহ সঙ্গীতে সংবর্ত জানা গানওয়ালা। উদ্যোক্তারা জানালেন, করোনার কথা মাথায় রেখে সুরক্ষার বিষয়ে কোনওরকম আপস করবেন না তাঁরা। মানুষ যাতে সমস্ত সতর্কতা মেনে তবেই ঠাকুর দেখতে বেরোন, সেই অনুরোধও করেছেন তাঁরা।

অক্টোবর ২১, ২০২০
কলকাতা

বাংলায় সব পুজো মণ্ডপ দর্শকশূন্য রাখতে হবে , রায় হাইকোর্টের

বাংলায় সব পুজো মণ্ডপ দর্শকশূন্য রাখতে হবে। প্রতিটি পুজো মণ্ডপ কন্টেইনমেন্ট জোন বলে গণ্য হবে। করোনা আবহে ঐতিহাসিক রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ছোট মণ্ডপ হলে তার ৫ মিটারের মধ্যে এবং বড় মণ্ডপ হলে তার ১০ মিটারের মধ্যে কোনও দর্শনার্থী প্রবেশ করতে পারবে না। রাজ্যের সব পুজো মণ্ডপকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করতে হবে। হাইকোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ সোমবার এই রায় দিয়েছেন। নির্দেশ কতটা মানা হল পুজোর পর সেই রিপোর্ট রাজ্য পুলিশের ডিজিকে জমা দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের। উল্লেখ্য , এদিন সকালেই মামলার প্রথম পর্যায়ের শুনানির পর্যবেক্ষণে হাই কোর্ট জানিয়েছিল, পুজোর সঙ্গে বাঙালির আবেগ জড়িত। তাই মণ্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার থাকলে সেখানে জড়ো হবেনই উৎসবপ্রেমীরা। এছাড়া ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এবং প্রচারিত ছবি দেখেই ভিড় কতটা হতে পারে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা করা যাচ্ছে। রাজ্য সরকারের তরফে পুজোয় ভিড় সামাল দেওয়ার জন্য ৩০ হাজার পুলিশের কথা বলা হয়েছে। তবে তা ভিড় সামাল দেওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে আদালত আরও জানিয়েছিল, সেক্ষেত্রে পুজো মণ্ডপগুলিকে কনটেনমেন্ট জোন করে দেওয়া হোক। এছাড়াও মণ্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক। মণ্ডপগুলিতে শুধুমাত্র পুজো উদ্যোক্তাদের ঢোকার বন্দোবস্ত থাক। তবে সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের কাছে সংশ্লিষ্ট ক্লাব কর্তৃপক্ষকে তাঁদের সদস্যদের তালিকা জমা দিতে হবে। আরও পড়ুনঃ অমিত শাহ সম্পর্কে এ কি বললেন অভিষেক ! তারা পরিস্কারভাবে বলে দিয়েছেন, মণ্ডপের শেষ প্রান্ত থেকে ফিতে মেপে ওই বলয় তৈরি করতে হবে। কোনও বড় মণ্ডপের বাইরে কোনও গেট তৈরি হলে সেটাকেই মণ্ডপের শেষ প্রান্ত বলে বিবেচনা করতে হবে। হাইকোর্টের বিচারপতিরা আরও বলেছেন, আদালত যে রায় দিল তা বড় বড় করে লিখে প্রতিটি পুজো মণ্ডপের বাইরে ঝোলাতে হবে। এছাড়াও প্রতিটি মণ্ডপের বাইরে নো এন্ট্রি বোর্ড ঝুলিয়ে রাখতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্যান্ডেলের মধ্যে ২৫ জনের বেশি পুজো কমিটির লোক ঢুকতে পারবে না। সেই তালিকা রোজ বদল করা যাবে না। এই তালিকাও মণ্ডপের বাইরে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। দর্শকশূন্য রেখে পুজো পরিচালনার ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করবে পুলিশপ্রশাসনকে। প্রসঙ্গত, করোনা পরিস্থিতিতে পুজো হোক , কিন্তু উৎসব নয়। এই দাবি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেন বিদ্যুৎ দপ্তরের প্রাক্তন কর্মী অজয়কুমার দে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব এবং মুখ্যসচিবকে ভিড় নিয়ন্ত্রণের ব্লু প্রিন্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। তবে সোমবার রাজ্যের তরফে কোনও ব্লু প্রিন্ট জমা দেওয়া হয়নি। এই মামলার অন্যতম আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য রায় ঘোষণার পরে বলেছেন, যে হেতু বহু মানুষ কোথাও একসঙ্গে জড়ো হলে ভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি, তাই আদালত এই রায় দিয়েছে। কারণ, যত কম সংখ্যক মানুষ পুজো দেখতে বেরোবে ততই সবার জন্য মঙ্গল। সন্দেহ নেই এই রায় ঐতিহাসিক।

অক্টোবর ১৯, ২০২০
কলকাতা

দেবদারু ফটকের পুজোয় এবার দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ

এবার বেহালা দেবদারু ফটকের পুজোয় দর্শনার্থীদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পর দ্বিতীয় পুজো প্যান্ডেল হিসেবে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল বেহালা দেবদারু ফটক পুজো কমিটি। এ বছর তাদের পুজো ৪৮ তম বর্ষে পা দিয়েছে। ক্লাবের সভাপতি শক্তিপদ মণ্ডল বলছিলেন, বেহালা ক্লাব, আদর্শ পল্লি আর দেবদারু ফটক- এই তিন ক্লাবের হাত ধরেই বেহালায় থিম পুজোর খাতে খড়ি। সেই ৯৮ সাল থেকে দেবদারু ফটকে থিম পুজো আয়োজিত হচ্ছে। এবারও যতটা সম্ভব কম পরিসরে পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। সরকারি নির্দেশিকা মেনে রাস্তার অনেকটা কাছে এগিয়ে আনা হয়েছে মণ্ডপ। যাতে প্যান্ডেলে না ঢুকেও মায়ের দর্শন করে সোজা রাস্তা দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারেন মানুষ। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ক্লাবকে এ নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। দর্শনার্থীদের প্রবেশের অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত কঠিন ছিল। কিন্তু দীর্ঘ আলোচনার পর এই পরিস্থিতিতে এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয়েছে। কিন্তু মেন রোডের উপর একটি জায়ান্ট স্ক্রিনে প্যান্ডেল দেখানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পাশাপাশি পুজো যাতে বাড়ি বসেই লাইভ দেখা যায়, সেই চেষ্টাও করছেন উদ্যোক্তারা। এছাড়া পুজো দেখাতে একাধিক অ্যাপের সঙ্গেও হাত মিলিয়েছে দেবদারু ফটক। আর ক্লাবের ফেসবুক পেজ থেকেও দেখে নেওয়া যাবে মণ্ডপ সজ্জা। এবার তাদের থিম শব্দযাপন। একদিকে শহরের ক্যাকোফনি আর অন্যদিকে আচমকা লকডাউনে ফিরে পাওয়া প্রকৃতি ও পাখিদের কলরব- এই দুই শব্দের সহাবস্থান ঘটিয়েছেন শিল্পী শুভদীপ ও সুমি মজুমদার। একচালায় মায়ের মমতাময়ী রূপ ফুটিয়ে তুলেছেন প্রতিমাশিল্পী সৌমেন পাল। এসবই দেখতে পাবেন বাঙালি। তবে ভারচুয়ালি। আরও পড়ুনঃ শহরের পুজো প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে মণ্ডপ পরিদর্শন স্বয়ং নগরপালের প্রসঙ্গত, বুধবারই শহরের ঐতিহ্যবাহী পুজো কমিটি সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যার জানিয়েছিল, অনেক চিন্তাভাবনা, আলাপ-আলোচনার পর দর্শকহীন পুজোই করবে তারা। অর্থাৎ ক্লাব সদস্য ছাড়া আর কাউকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

অক্টোবর ১৫, ২০২০
কলকাতা

বাংলায় দুর্গোৎসব বন্ধ রাখা হোক, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

দুর্গাপুজোর নামে উৎসব বন্ধ রাখার আরজি নিয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। রাজ্যে দুর্গোৎসব বন্ধ রাখার আরজি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে। তিনি আবেদনে কেরলের ওনাম উৎসবের কথা উল্লেখ করেছেন। আরও পড়ুনঃ মণীশ শুক্লা খুনের ঘটনায় সিআইডির কাছে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, ওনাম উৎসবের করে কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুতহারে ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে সাড়ম্বরে দুর্গাপুজো পালনের কারণেও একইভাবে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের হার লাফিয়ে বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আবেদনে তিনি মহারাষ্ট্রের উদাহরণ টেনে এনে বলেন, মহামারীর আবহে মহারাষ্ট্র সরকার ইতিমধ্যে গণেশ পুজো ও মহরম নিষিদ্ধ করেছে। সেই উদাহরণ মাথায় রেখেই বাংলায় এ বছর দুর্গাপুজো পালনে উৎসব বন্ধ করার নির্দেশ জারি করা হোক।

অক্টোবর ১৪, ২০২০
কলকাতা

পুজো প্রাঙ্গণে প্রবেশ নিষেধ বেলুড় মঠের

এবার পুজোয় দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ রাখা হবে বেলুড় মঠ প্রাঙ্গন। মঙ্গলবার বেলুড় মঠের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে বৈঠক করেন হাওড়া সিটি পুলিশের কর্তারা। সেখানেই এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জানা গিয়েছে , এবছর করোনা আবহে মূল মন্দিরে পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে। সেখানে দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার নেই। বিতরণ করা হবে না প্রসাদও। আরও পড়ুনঃ রাজ্যের বেসরকারি স্কুলগুলিকে ২০% ফি কমানোর নির্দেশ হাইকোর্টের তবে, প্রতিবছরের মতোই কুমারি পুজোর আয়োজন হবে। তবে এবছর বাড়িতে বসেই বেলুড়ের পুজো দেখতে পাবেন সকলে। ইউটিউবে সরাসরি সম্প্রচার হবে বেলুড় মঠের পুজো। বেলুড় মঠ থেকে এদিন পঞ্চমী থেকে দশমী পর্যন্ত পুজোর নির্ঘণ্টও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অক্টোবর ১৩, ২০২০
রাজনীতি

দুর্গাপুজো হোক, কিন্ত এবার দুর্গা উৎসব চান না দিলীপ ঘোষ

দুর্গাপুজো করতে বললেও দুর্গা উৎসব বন্ধ করতে সাধারণ মানুষ ও পুজো কমিটিগুলোর কাছে আবেদন জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। যদিও তাঁর এই আবেদন নিয়েই বিতর্ক শুরু হয়েছে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কলকাতার পুজো কমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিন তিনি পুজোর নয়া নিয়মও ঘোষণাও করেছিলেন। করোনা আবহে কীভাবে পুজোর আয়োজন করা হবে তাও জানিয়ে দেন তিনি। শুক্রবার ৬ মুরলি ধর লেনে এক প্রশ্নের জবাবে দিলীপ ঘোষ বলেন, আমি পুজো কমিটিগুলো ও সাধারণ নাগরকিদের কাছে আবেদন করব দুর্গাপুজো অবশই করুন, দুর্গা উৎসবটা এবার বন্ধ করুন। আরাধনা করে মায়ের কাছে প্রার্থনা করুন করোনা মহামারি যেন তাড়াতাড়ি মুক্ত হয়। মায়ের আশীর্বাদে সেটা সম্ভব হবে। দিদিমনি উৎসব করতে বললেই চিন্তা হয়। হোলি উৎসব হয়নি, রমনবমী হয়নি ঈদ মোবারক এমন অনেক উৎসব এবার হয়নি।

অক্টোবর ১০, ২০২০
কলকাতা

দুর্গাপুজোয় ক্লাবগুলিকে ৫০হাজার টাকা, বিদ্যুতে ৫০ শতাংশ ছাড়সহ একাধিক ঘোষনা মুখ্যমন্ত্রীর

করোনা আবহে দুর্গাপুজোর উদ্যোক্তাদের নানা সাহায্যের কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পাশাপাশি একাধিক নিয়ম মানার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। করণ কোনওরকম ভাবে উৎসবের আবহে করোনা সংক্রমণ না ছড়ায়। এদিন নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে দুর্গাপুজো সমন্বয় কমিটির সভা বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পুজো উদ্যোক্তাদের নানাবিধ নির্দেশের কথা জানিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা, এবার রাজ্য সরকার পুজো কমিটিগুলোকে ৫০ হাজার টাকা করে সাহায্য দেবে। তাছাড়া পুজো অনুমতির ক্ষেত্রেও একগুচ্ছ ছাড় ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ফায়ার ব্রিগেডের অনুমতি একেবারেই বিনামূল্যে মিলবে। পুরসভা এবার কোনও কর নেবে না। সিইএসসি, রাজ্য বিদ্যুৎ দফতর ৫০% ছাড় দেবে।এককথায় দুর্গাপুজোয় কল্পতরু মুখ্যমন্ত্রী। এছাড়াও করোনা মেকাবিলায় নানাবিধ নির্দেশ ঘোষণা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতি প্যান্ডেলে স্যানিটাইজার এবং মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তৃতীয়ার দিন রাত থেকে একাদশীর দিন পর্যন্ত প্রতিমা দর্শণ করা যাবে। এছাড়া করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সচেতন করার জন্য ক্লাবগুলিকে মাইকে ঘোষণা করতে হবে। প্যান্ডেল খোলামেলা করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, যদি চালা ঢাকা থাকে সে ক্ষেত্রে চারিপাশটা খুলতে হবে। চারিপাশ ঢাকা থাকলে চালা খোলা রাখতে বলেছেন। এক কথায় কোনভাবেই যাতে উৎসবের দিনগুলো করোনা সংক্রমণ না ছড়ায় সে ব্যাপারে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাছাড়া অঞ্জলি, প্রসাদ বিতরণ এবং সিঁদুরখেলা নিয়েও বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বেশি ভিড় করা যাবে না বলেই জানিয়েছেন তিনি। এবার আর রেড রোড কার্নিভ্যাল অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। তবে এ দিনের বৈঠকে নাম না করে গেরুয়া শিবিরের সমালোচনা করতেও ছাড়েননি তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, পুজো না হলে এক কথা বলবে পুজো হলে আর এরকম অপবাদ চাপাবে। অতএব তাঁদের কোনওরকম সুযোগ দেওয়া যাবে না। কারণ পুজো নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে। শকুনের দৃষ্টিতে তারা তাকিয়ে আছে। এবারে রাজ্যে মোট ৩৭ হাজার দুর্গাপুজো হচ্ছে তার মধ্যে কলকাতায় প্রায় আড়াই হাজার পুজো হবে। রাজ্য পুলিশ এলাকায় পুজোর সংখ্যা ৩৪ হাজার ৪৩৭, এছাড়া ১৭০৬টি মহিলা পরিচালিত পুজো রয়েছে।

সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২০

ট্রেন্ডিং

খেলার দুনিয়া

১৪ বছর পর কলকাতায় মেসি! “মাঠ কাঁপাবে” ডিসেম্বরে?

কলকাতার ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক বিশাল সুখবর! ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি (Lionel Messi) তাঁর বহু প্রতীক্ষিত GOAT Tour of India 2025-এর জন্য এ বছরের ডিসেম্বর মাসে কলকাতা ময়দান মাতাতে আসছেন। ১৪ বছর পর বিশ্বকাপজয়ী এই মহাতারকার ভারতে ফেরা নিঃসন্দেহে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে।আগামী ডিসেম্বরে আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি তাঁর ভারত সফরের সূচনা করবেন কলকাতাতেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, তিনি ১২ই ডিসেম্বর রাতে মহানগরে পৌঁছাবেন এবং ১৩ই ডিসেম্বর কলকাতায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।কলকাতার আইকনিক সল্টলেক স্টেডিয়ামে (যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন) মূল অনুষ্ঠানগুলি হবে, যেখানে ২০১১ সালে মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খেলেছিলেন।GOAT কনসার্ট এবং GOAT কাপ, ১৩ই ডিসেম্বর এই দুটি প্রধান ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। GOAT কাপ হবে একটি সেলিব্রেটর সেভেন-এ-সাইড (seven-a-side) সফট-টাচ ফুটবল ম্যাচ। বেশ কয়েকজন ভারতীয় কিংবদন্তির উপস্থিতির সম্ভবনা ওই খেলায়, সুত্রের খবর, এই বিশেষ ম্যাচে মেসির সঙ্গে মাঠে নামতে পারেন ভারতীয় ক্রীড়া জগতের তারকারা, যেমন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাইচুং ভুটিয়া এবং লিয়েন্ডার পেজ প্রমুখ।ম্যচের শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে মেসিকে বিশেষ সংবর্ধনা দেওয়া হতে পারে। এছাড়াও এই সফরের অঙ্গ হিসাবে কলকাতা শহরে মেসির একটি মূর্তি উন্মোচন-র আয়োজন চলছে।এই সফরে নানাবিধ অনুষ্ঠানের মধ্যে, ফুড অ্যান্ড টি ফেস্টিভ্যালঅনুষ্ঠিত হবে। কলকাতায় তাঁর প্রিয় পানীয় আর্জেন্তিনীয় ভেষজ চা মাটে-এর সঙ্গে আসামের চায়ের ফিউশন করে একটি বিশেষ খাদ্য ও চা উৎসবের আয়োজন করা হবে।কলকাতা ছাড়াও মেসি ভারতে আরও কয়েকটি শহর সফর করবেন, সেকারনে তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কলকাতার পর মেসি আরও চারটি-শহরে সফর করবেন। যেগুলি হল আহমেদাবাদ, মুম্বাই এবং নয়া দিল্লী। ১৫ই ডিসেম্বর তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর ভারত সফর শেষ করবেন। এই সফরের ইভেন্টগুলোর টিকিটের মূল্য ৩,৫০০ টাকা থেকে শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।মেসির প্রতিক্রিয়াদীর্ঘ ১৪ বছর পর ভারতে আসা নিয়ে মেসি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। একটি সরকারি বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই সফর করতে পারা আমার জন্য খুবই সম্মানের। ভারত খুব স্পেশাল একটি দেশ, এবং ১৪ বছর আগে আমার সেখানে কাটানো মুহূর্তগুলোর খুব ভালো স্মৃতি আছে এখানকার ভক্তরা ছিল অসাধারণ। ভারত ফুটবল প্রেমী দেশ (passionate football nation), এবং আমি ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসা নতুন প্রজন্মের ভক্তদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।২০২৫ এর ডিসেম্বর মাসে ফুটবল কিংবদন্তির আগমন শুধু কলকাতার নয়, গোটা ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এক বিশাল উৎসবের বার্তা নিয়ে আসছে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

সাংসদের ওপর হামলায় রাজ্যকে নিয়ে বড় প্রশ্ন মোদির, কড়া জবাব মমতার

বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলা নিয়ে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার পাল্টা কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া লিখেছেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যের এবং গভীর উদ্বেগের বিষয় যে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কোনো উপযুক্ত অনুসন্ধানের জন্য অপেক্ষা না করেই তা-ও আবার যখন উত্তরবঙ্গের মানুষ ভয়াবহ বন্যা ও ধসের সঙ্গে যুঝছেন।যখন সমগ্র স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ ত্রাণ ও উদ্ধারের কাজে ব্যস্ত হয়ে আছে, তখন বিজেপি নেতারা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন বিপুল সংখ্যক গাড়ির কনভয় নিয়ে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে এবং স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে কোনো খবর না দিয়ে। রাজ্য প্রশাসন, স্থানীয় পুলিশ বা তৃণমূল কংগ্রেসকে কীভাবে এই ঘটনার জন্য দায়ী করা যাবে?এখানেই থামেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদের গরিমা নিয়েও। প্রশ্ন তুলেছেন মোদির নৈতিকতা নিয়েও। তাছাড়া কোনও প্রমান ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেসকে দায়ী করেছে বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেস এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওপর দোষারোপ করেছেন কিছুমাত্র প্রমাণ ছাড়া, আইনানুগ কোনো তদন্ত ছাড়া এবং কোনো প্রশাসনিক রিপোর্ট ছাড়া। এটা শুধু রাজনৈতিক নিম্নতা স্পর্শ করল না, যে সাংবিধানিক নৈতিকতা তুলে ধরতে প্রধানমন্ত্রী শপথ নিয়েছেন, সেই নৈতিকতারও লঙ্ঘন হল। যে কোনো গণতন্ত্রে আইন তার নিজস্ব পথ নেয় এবং কোনো ঘটনার দায় নির্ধারিত হয় যথাযথ প্রক্রিয়ায় -কোনো রাজনৈতিক বেদীর উচ্চতা থেকে করা একটি ট্যুইটের মাধ্যমে নয়।উত্তরবঙ্গ কাল যাবো, আজ কার্নিভাল !!!কার্নিভাল নাকি বাংলার ঐতিহ্য ! তা দশমীর চার দিন পর সরকারি অনুদান আর প্রশাসনিক চোখ রাঙানির জেরে প্রতিমা নিরঞ্জন আটকে রেখে, মিছিল করিয়ে ঘাটে যাওয়া কবে থেকে বাংলার ঐতিহ্য হয়ে গেলো?আর মুখ্যমন্ত্রী চটজলদি উত্তরবঙ্গ যেতে আগ্রহী নন কেন, pic.twitter.com/mD0TeqWIaz Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) October 5, 2025মমতা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ঘটনা ঘটেছিল একটি কেন্দ্রে, যেখানে মানুষ নিজেরাই বিজেপির একজন বিধায়ককে নির্বাচন করেছেন। তথাপি এই ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের তথাকথিত শক্তিমত্তা দেখায় প্রধানমন্ত্রী দ্বিচারিতা অনুভব করলেন না। এই ধরনের অসার এবং অতি-সরলীকৃত সাধারণীকরণ শুধু অপরিণতই নয়, তা দেশের সর্বোচ্চ পদের সঙ্গে মানানসইও নয়।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫
রাজ্য

বিজেপি সাংসদ ও বিধায়কের ওপর হামলা, নিন্দা নরেন্দ্র মোদীর, ফোন রাজনাথ সিংয়ের

বন্যা ও ভমি ধ্বসে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। এরই মধ্যে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন মালদা উত্তরের সাংসদ খগেন মুর্মু ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তাঁদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেস প্রাণঘাতী হমলা করেছে বলে অভিযোগ। মাথা ফেটে রক্তাক্ত হয়েছেন খগেন মুর্মু। আঘাত পেয়েছেন শঙ্কর ঘোষ। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এবার এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জখম সাংসদের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আক্রমণের তীব্র নিন্দা করেছেন। নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।যেভাবে আমাদের দলের সহকর্মীরাযাদের মধ্যে একজন বর্তমান সাংসদ ও বিধায়কও রয়েছেনপশ্চিমবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সেবা করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এটি তৃণমূল কংগ্রেসের অসংবেদনশীলতা এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার করুণ রূপের স্পষ্ট প্রতিফলন।আমার Narendra Modi (@narendramodi) October 6, 2025আমার একান্ত কামনা পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও তৃণমূল কংগ্রেস এই কঠিন পরিস্থিতিতে হিংসায় লিপ্ত না হয়ে মানুষের সাহায্যে আরও মনোযোগী হোক। আমি বিজেপি কার্যকর্তাদের আহ্বান জানাই, তারা যেন জনগণের পাশে থেকে চলতি উদ্ধার কাজে সহায়তা করে যান।এদিকে নাগরাকাটায় বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে সাংসদ খগেন মুর্মু ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংজি। রাজ্য বিজেপি সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, তিনি টেলিফোনে আমার সঙ্গে কথা বলে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চান এবং স্পষ্ট বার্তা দেন রাজনীতিতে হিংসার কোনো স্থান নেই। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এই অন্যায় ও অত্যাচার কখনো মেনে নেবে না। সবাই মিলে এই হিংসার রাজনীতি প্রতিহত করতে হবে। বাংলার মানুষ গণতন্ত্রের শক্তিতে বিশ্বাস রাখে।

অক্টোবর ০৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal